ডায়াবেটিস কি?
বর্তমান বিশ্বে ডায়াবেটিস একটি বহুল আলোচিত একটি রোগ।দেহে ইনসুলিনের অভাব হলে, ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা কমে গেলে বা এই দুই কারণেই রক্তে শর্করার পরিমাণ যদি স্বাভাবিকের চেয়ে বৃদ্ধি পায়, তখন তাকে ডায়াবেটিস বলে।
ডায়াবেটিস হলে দেহের রোগ নিরাময়ক্ষমতা কমে যায়। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
ডায়াবেটিসের প্রকারভেদ:
টাইপ-১ এই ধরনের রোগীদের শরীরে ইনসুলিন একেবারেই তৈরি হয় না। সাধারণত ৩০ বছরের কম বয়সে এ ধরনের ডায়াবেটিস দেখা যায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য এসব রোগীকে ইনসুলিন ইনজেকশন নিতেই হয়। অন্যথায় রক্তের শর্করা অতি দ্রুত বেড়ে গিয়ে অল্প সময়ের মধ্যেই রক্তে অম্লজাতীয় বিষক্রিয়ায় অজ্ঞান হয়ে মৃত্যুমুখে পতিত হয়।
টাইপ-২ এই শ্রেণীর রোগীর বয়স অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ত্রিশ বছরের ওপরে হয়ে থাকে। আজকাল ত্রিশ বছরের নিচেও এ ধরনের রোগীর সংখ্যা দেখা দিচ্ছে ও দিনে দিনে বেড়ে চলছে। এদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয়। তবে, প্রয়োজনে ইনসুলিন ইনজেকশন না দিলে টাইপ-১ রোগীর মতো এদের বিষক্রিয়া হয় না। অর্থাৎ এরা ইনসুলিন নির্ভরশীল নয়। অনেক ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন ও নিয়মিত ব্যায়ামের সাহায্যে এদের চিকিৎসা করা সম্ভব।
গর্ভকালীন ডায়াবেটিস অনেক সময় গর্ভবতী অবস্থায় প্রসূতিদের ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। আবার প্রসবের পর ডায়াবেটিস থাকে না। এই প্রকার জটিলতাকেই গর্ভকালীন ডায়াবেটিস বলা হয়। গর্ভবতী মহিলাদের ডায়াবেটিস হলে গর্ভবতী মা ও গর্ভবতী শিশু উভয়ের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। বিপদ এড়ানোর জন্য গর্ভকালীন অবস্থায় ইনসুলিনের মাধ্যমে বিশেষভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা আবশ্যক।
ডায়াবেটিসে লক্ষনঃ
নিম্ন লিখিত লক্ষনগুলি ডায়াবেটিসের কারনে হতে পারে।
• বার বার ও বেশি পরিমানে প্রশ্রাব হয়,
• পানি পিপাসা বেড়ে যায়,
• চামড়া শুস্ক ও খস খসে হয়,
• ক্ষত জায়গা সহজে শোকাতে চাইনা,
• প্রচুর খাবার পর ও ওজন কমে যায়,
• দৃষ্টি শক্তি কমতে থাকে,
• চুল পড়ে যায়।
• সেক্স পাওয়ার কমে যায়।
• মেজাজ খিট খিটে হয়ে যায়।
কী কারণে ডায়াবেটিস হয়?
যে কেউ যে কোন বয়সে যে কোন সময় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারেন। তবে
• যাদের বংশে, যেমন-বাবা-মা বা রক্ত সর্ম্পকিত নিকট আত্মীয়ের ডায়াবেটিস আছে
• যাদের ওজন অনেক বেশী
• যারা ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রমের কোন কাজ করেন না
• বহুদিন ধরে কর্টিনোল জাতীয় ঔষধ ব্যবহার করলে.
ডায়াবেটিস হলে দেহের রোগ নিরাময়ক্ষমতা কমে যায়। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
ডায়াবেটিসের প্রকারভেদ:
টাইপ-১ এই ধরনের রোগীদের শরীরে ইনসুলিন একেবারেই তৈরি হয় না। সাধারণত ৩০ বছরের কম বয়সে এ ধরনের ডায়াবেটিস দেখা যায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য এসব রোগীকে ইনসুলিন ইনজেকশন নিতেই হয়। অন্যথায় রক্তের শর্করা অতি দ্রুত বেড়ে গিয়ে অল্প সময়ের মধ্যেই রক্তে অম্লজাতীয় বিষক্রিয়ায় অজ্ঞান হয়ে মৃত্যুমুখে পতিত হয়।
টাইপ-২ এই শ্রেণীর রোগীর বয়স অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ত্রিশ বছরের ওপরে হয়ে থাকে। আজকাল ত্রিশ বছরের নিচেও এ ধরনের রোগীর সংখ্যা দেখা দিচ্ছে ও দিনে দিনে বেড়ে চলছে। এদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয়। তবে, প্রয়োজনে ইনসুলিন ইনজেকশন না দিলে টাইপ-১ রোগীর মতো এদের বিষক্রিয়া হয় না। অর্থাৎ এরা ইনসুলিন নির্ভরশীল নয়। অনেক ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন ও নিয়মিত ব্যায়ামের সাহায্যে এদের চিকিৎসা করা সম্ভব।
গর্ভকালীন ডায়াবেটিস অনেক সময় গর্ভবতী অবস্থায় প্রসূতিদের ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। আবার প্রসবের পর ডায়াবেটিস থাকে না। এই প্রকার জটিলতাকেই গর্ভকালীন ডায়াবেটিস বলা হয়। গর্ভবতী মহিলাদের ডায়াবেটিস হলে গর্ভবতী মা ও গর্ভবতী শিশু উভয়ের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। বিপদ এড়ানোর জন্য গর্ভকালীন অবস্থায় ইনসুলিনের মাধ্যমে বিশেষভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা আবশ্যক।
ডায়াবেটিসে লক্ষনঃ
নিম্ন লিখিত লক্ষনগুলি ডায়াবেটিসের কারনে হতে পারে।
• বার বার ও বেশি পরিমানে প্রশ্রাব হয়,
• পানি পিপাসা বেড়ে যায়,
• চামড়া শুস্ক ও খস খসে হয়,
• ক্ষত জায়গা সহজে শোকাতে চাইনা,
• প্রচুর খাবার পর ও ওজন কমে যায়,
• দৃষ্টি শক্তি কমতে থাকে,
• চুল পড়ে যায়।
• সেক্স পাওয়ার কমে যায়।
• মেজাজ খিট খিটে হয়ে যায়।
কী কারণে ডায়াবেটিস হয়?
যে কেউ যে কোন বয়সে যে কোন সময় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারেন। তবে
• যাদের বংশে, যেমন-বাবা-মা বা রক্ত সর্ম্পকিত নিকট আত্মীয়ের ডায়াবেটিস আছে
• যাদের ওজন অনেক বেশী
• যারা ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রমের কোন কাজ করেন না
• বহুদিন ধরে কর্টিনোল জাতীয় ঔষধ ব্যবহার করলে.
No comments:
Post a Comment